মুরাদনগরে হিন্দু নারী ধর্ষণকারী ফজর আলীকে বিএনপি নেতারা দাবি করছে আওয়ামীলীগ হিসেবে। অথচ বাস্তবে তাকে দেখা যায় বিএনপি নেতাদের শেল্টারে সদর্পে ঘুরে বেড়াচ্ছে নিজের এলাকায়। এমনকি হিন্দু নারীর বাড়িতে হামলার সময়ও তার সাথে একাধিক বিএনপি কর্মীকে দেখা গেছে।
এখন বিএনপির দাবি অনুযায়ী সে যদি আওয়ামী রাজনীতির সাথে সংশ্লিষ্ট হয়। তাহলে মোটাদাগে বিএনপির অপরাধ তিনটি।
বিএনপি ঘোষণা দিয়েই এই আওয়ামী সন্ত্রাসীদের পুনর্বাসন করছে। ধর্ষণের পর তাদেরকে শেল্টার দিচ্ছে। আবার বিএনপির পুনর্বাসিত ধর্ষকদের সংবাদ কেউ প্রকাশ করলে গণমাধ্যমকে বাধ্য করছে সেই নিউজ ডিলেট করতে।
অর্থাৎ তারা আওয়ামী সন্ত্রাস পুনর্বাসন করবে, ধর্ষণ করবে কিন্ত সেই নিউজ কেউ প্রচার করতে পারবেনা। কেউ অপরাধের বিচার চাইলে তা হয়ে যাবে গুজব সন্ত্রাস। ঠিক যেমন হাসিনার চোখে তার স্বৈরাচারী আচরণের প্রতিবাদ ছিল আগুনসন্ত্রাস। নিজেদের অপকর্ম ঢাকতে সেই একই কায়দা তারা বেছে নিয়েছে।
