“শৈলকুপা পৌর স্টাফের বিরুদ্ধে নথি গোপনের অভিযোগ। প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম, আবুল বাসার, আবুল কালাম সহ সাময়িক গা ঢাকা দিয়েছে ৩ জন”
শৈলকুপা পৌরসভা যেন দুর্নীতির আখড়া
শৈলকুপা উপজেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্মসাধারণ সম্পাদক বাবুল হোসেন মোল্লা এবং
শৈলকুপা উপজেলা নির্বাহী অফিসার শৈলকুপা পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত প্রশাসক স্নিগ্ধা দাস দুর্নীতির ছদ্মবেশী শয়তান। বাবুল হোসেন মোল্লা ও বর্তমান শৈলকুপা পৌরসভার প্রশাসক স্নিগ্ধা দাসের যোগসাজশে গোপন টেন্ডারের মাধ্যমে জমিদার ট্রেডার্স এর লাইসেন্স এর আওতায় বেশ কয়েকটি প্রকল্পের ৩০ লক্ষ টাকার দুর্নীতির অভিযোগ এসেছে। অভিযোগ পেয়ে স্থানীয় প্রথম শ্রেণীর ঠিকাদাররা ক্ষুব্ধ হয়ে পৌরসভায় উপস্থিত হলে পৌরসভার তথাকথিত সার্ভেয়ার আবুল বাসার দৌড় দিয়ে পালিয়ে যায়। এই বাসার ভুয়া সার্টিফিকেট দিয়ে বর্তমান চাকরিতে আছেন এবং বর্তমান ইউএনওর গোপনে পুরো শৈলকুপা ১ কোটি সমমূল্যের ঠিকাদারি কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
